Sunday, August 9, 2009

KUCU Seminar, 2009 in Kanghwa Island













৭ এবং ৮ই আগষ্ট ছিল আমাদের curriculum department এর সেমিনার, kanghwa Island, http://en.wikipedia.org/wiki/Kanghwa_Island। প্রত্যেক বছর একবার করে এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এটা অনেকটা recreation ও। এটাই আমার প্রথম যাওয়া। আমরা প্রফেসরসহ মোট ২২জন গিয়েছিলাম। সবাই নিজ নিজ গাড়ি নিয়ে গিয়েছিল। তাই বাসের কোন তাড়া ছিল না। আমি সকালে ৮টার দিকে আমার এক classmate এর সাথে দেখা করে, তার গাড়িতে চড়ে যাই। আমরা প্রথম গিয়েছিলাম Gimpo তে,http://en.wikipedia.org/wiki/Gimpo, Educational Museum দেখতে। সেই যাদুঘরে রয়েছে আগে ব্যবহ্নত সব বই এবং teaching materials. দেখে আরেকবার অবাক হলাম, কীভাবে কোরিয়া সেই অবস্থান থেকে আজকের এই অবস্থানে আসলো। কোরিয়ার edcuation system, আমার মতে অনেক উন্নত দেশের চেয়ে ভাল যদিও student -দের দিনের বেশিরভাগ অংশই স্কুলে থাকতে হয়।
Educational Museum দেখার পর,আমরা চলে গেলাম আমদের ভাড়া করা সেমিনার হল, Kanghwa - তে। কিছুটা বিশ্রামের পরেই শুরু হল আমাদের সেমিনার এবং চললো, রাত সাড়ে সাতটা পর্যন্ত।তারপর সময় হলো dinner এর। বিশাল নৈশভোজের আয়োজন ছিল। সব কিছুই ছিল। আমার প্রফেসর খুব আগ্রহ নিয়ে আগুন জালিয়ে মিষ্টি আলু পুড়া শুরু করলো। সেই নৈশভোজ শেষ হল রাত ১১ টায়। আমাদের ভাড়া করা রুম -এ Nure Bang (গান গাওয়ার রুম) ছিল। কোরিয়াতে, এটা বেশ Common। এই ধরণের কোন পার্টি থাকলেই, dinner এর পরে, অবশ্যই nure bang এ যাওয়া চাই। আমরা সবাই গান গেলাম, এমনকি আমার প্রফেসরসহ। আমি একটা কোরিয়ান গান গেলাম। সবাই, আমার মুখে কোরিয়ান গান শুনে অবাক হয়ে গেল। আমার প্রফেসর তো প্রায় নাচার উপক্রম।
গান গাওয়া শেষে যে যার রুমে চলে গেল ঘুমাতে। কোরিয়ানরা আবার খাট বেশি ব্যবহার করে না, flooring. আর, আমার মনে হয়, এটা সাস্থ্যের জন্যও ভাল। তারপরের দিন, ৮ তারিখ সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা সকাল ৯টার মধ্যে সেরেই আমরা Incheon এর Bomunsa Temple, দেখতে গেলাম। কোরিয়ার বেশিরভাগ Temple -ই পাহাড়ের উপরে। কোরিয়ার বেশিরভাগ temple এই কমপক্ষে ৪০০ থেকে ৫০০ বছর পুরাতন। এই temple টাও এর ব্যতিক্রম নয়। Temple দেখার পরে, আমরা চলে গেলাম Sindo Island -এ, http://en.wikipedia.org/wiki/Sindo_(island))। Sindo Island, আসলেই বেশ সুন্দর। আমরা গাড়ি দিয়ে মোটামোটি পুরা Island টাই ঘুরে ফেললাম। প্রচন্ড গরমে সবাই কিছুটা ক্লান্ত। তারপর Island থেকে ফিরে আমরা Seoul-এর, http://en.wikipedia.org/wiki/Seoul এর দিকে রওনা দিলাম। দুপুর ৩টার দিকে আমরা Seoul ফিরলাম। সারাদিন ভ্রমনের পরে ক্লান্ত শরীর নিয়ে রুমে ফিরে বেশিক্ষণ লাগেনি নাক ডেকে ঘুমাতে। তারপর ঘুম থেকেই উঠেই মনে হলো, এ আবার কোথায় এসে পরলাম। আবার সেই পড়াশুনা.........................Thesis এর চিন্তা......Stress.....।


Monday, August 3, 2009

World Students in Korea- 1st camp by the Presidential Council on Nation Branding



























































































































২৩ এবং ২৪ তারিখ ছিল খুবিই মজার ও আনন্দকর দিন। কেননা প্রায় ২০ টি দেশের stundents একত্রে মিলিত হয়েছিলাম। আর তা সম্ভব হয়েছিল PCNB এর কল্যাণে। আমরা সবাই একত্রে হাতে হাত মিলিয়েছিলাম, একত্রে হেসেছিলাম, কেদেছিলাম, আবার একত্রে নেচেও ছিলাম। এই দু' টি দিন ভুলার নয়।
প্রথমে আমরা সবাই মিলিত হয়েছিলাম Seoul এর আপকুজং station এ। PCNB এর staff রা আমাদেরকে সম্ভাষণ জানায়। তারপর আমরা যার যার বাসে উঠে পরি। ২টি বাস সকাল ৮ টার ২০ এর দিকে আমাদের নিয়ে পুহাং এর দিকে যাত্রা করে। দুপুর ১ টা থেকে প্রায় ২ টা পর্যন্ত কোরিয়ার বিখ্যাত Iron and steel company POSCO http://en.wikipedia.org/wiki/POSCO পরিদর্শন করি। ঐখানে আমরা দেখি কিভাবে steel বানানো হয়। দেখে আমি অবাক হয়ে গেলাম, কিভাবে korea, technology তে এত develop করলো। আমি ভেবে পাইনা। কোরিয়ার এই advance technology আয়ত্তের পিছনে রয়েছে তাদের মেধা, আর সেই সাথে অধিক পরিশ্রম এবং দেশপ্রেম। এই তিনটি গুণ যদি কোন একটি জাতির থাকে, তাহলে সেই জাতির উন্নতি আজ বা কাল হবেই, যা কোরিয়াকে দেখে পৃথিবীর অন্যান্য দেশগুলো শিখতে পারে। POSCO এর আতিথীয়তায় মুগ্ধ না হয়ে পারিনি। তারপর আমরা আমাদের hotel এ চলে যায়। সেখানে কিভাবে ভাল blog বানানো যায়, কিভাবে ভাল ছবি তুলা যায়, এই বিষয়ে seminar হয়। সেমিনার শেষে ছিল বিশাল dinner এর আয়োজন। dinner এর পরে ছিল entertainment session. আমরা কয়েকটি group এ ভাগ হয়ে যাই। তারপর একেক group তাদের performance প্রর্দশন করে। আমি কোরিয়ান গান আজুমা গাই। তারপর আমরা সবাই মিলে নাচি, গাই। বুকে বুক মিলাই। সেই স্মৃতি ভুলার নয়। তখন আমার মনে পরে John Lennon এর গান imagine এর কথা, http://www.youtube.com/watch?v=XLgYAHHkPFs।
তারপর ২৪ তারিখ সকালে আমরা Gyeongju তে ফুলকুকসা http://en.wikipedia.org/wiki/Bulguksa এবং সক্কুরাম http://en.wikipedia.org/wiki/Seokguram নামে ২ টা temple পরিদর্শন করতে যাই। এই দুইটা tample কোরিয়াতে খুব বিখ্যাত। Temple পরিদর্শনের সময় খুব বৃষ্টি হচ্ছিল। এই অজস্র বৃষ্টির মধ্যেও আমাদের temple দেখার আগ্রহের কোন কমতি ছিল না। temple দেখার পরে আমরা যাই Ulsan এ Hundai Heavy Industry পরিদর্শনে http://en.wikipedia.org/wiki/Hyundai_Heavy_Industries । কোরিয়ার advanced technology দেখে আমি আরেকবার অবাক না হয়ে পারেনি। আমরা তাদের গাড়ি তৈরির কারখানা পরিদর্শন করি। দিনে ৫০০০ হাজার গাড়ি delivery দিতে পারে শুনে আরেকবার অবাক না হয়ে উপায় ছিল না। Hyundai staff রা আমদেরকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা জানায়। তাদের আতিথীয়তার কোন কমতি ছিল না। তারা আমাদের সবাইকে একটি করে ছোট গাড়িও উপহার দেয়। Hyundai Heavy Industry পরিদর্শনের শেষে আমরা Seoul এর দিকে রওনা দেই। Seoul এ আমরা রাত ৯টার দিকে ফিরি।
সব মিলিয়ে এই trip ছিল অসম্ভব আনন্দের। ভাষায় প্রকাশ করার মত না। আর এই সব সম্ভব হয়েছিল PCNB এর সহযোগিতায়। এখন অপেক্ষায় আছি কবে আসবে আবার ২য় camp এর সময়।















Wednesday, July 8, 2009

raining


বৃষ্টি হচ্ছে। কেমন জানি লাগছে সব কিছু। নিজের দেশে বসে বৃষ্টি দেখা আর অন্য দেশে বসে বৃষ্টি দেখার মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। কি আর করা । বৃষ্টি ভিজা আমার একটা শখ। বহুদিন বৃষ্টিতে ভিজা হচ্ছে না। আজকে ভিজতেও ইচছা করছেনা। তবে ইদানিং কোরিয়াতে অনেক বৃষ্টি হচ্ছে অন্য সব বছরের তুলনায়। তবে খারাপ লাগছেনা।